বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন নিয়োগ ২০২১
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন সংক্ষেপে বিটিআরসি হলো বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন দ্বারা গঠিত এবং নিয়ন্ত্রিত একটি স্বাধীন কমিশন। এটি বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ এবং টেলিযোগাযোগ সেবা নিয়ন্ত্রণ এর নিমিত্তে কাজ করে থাকে। বিটিআরসি বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ সংক্রান্ত বিষয়াবলী যেমনঃ সেলুলার নেটওয়ার্ক, পিএসটিএন, কৃত্রিম উপগ্রহ ও ক্যাবল ইত্যাদির রক্ষণাবেক্ষন, উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সাশ্রয়ী মুল্যে টেলিযোগাযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা ২০১০ সাল নাগাদ দেশ এর প্রতি ১০০’শ জন বাসিন্দার অন্তত ১০ জনকে টেলিযোগাযোগ সেবার অন্তর্ভুক্ত এর লক্ষ্যে ২০০২, জানুয়ারি ৩১ তারিখে বিটিআরসি যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এর আরো তথ্য নিচে দেখুন।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন নিয়োগ ২০২১
- সিময়সীমাঃ ২৫ এপ্রিল ২০২১
- পদ সংখ্যাঃ ২৮ টি
- অনলাইনে আবেদন করুন নিচে থেকে

জনপ্রিয় চাকরির খবর সমূহ
Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission
বিটিআরসি’র দৃষ্টি নতুন প্রযুক্তি প্রবর্তনের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন টেলিযোগযোগ পরিষেবার মাধ্যমে সংযুক্তকে সংযুক্ত করার সুবিধার্থে। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের অঞ্চল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগের খুব সীমিত ভূমিকা পেয়েছিল। ১৮৮৫ সালের টেলিগ্রাফ আইনটি এই বিকশিত প্রযুক্তি সেবার প্রথম আইন ছিল। এটি ওয়্যারলেস টেলিগ্রাফি আইন, ১৯৩৩ দ্বারা আরও বাড়ানো হয়েছিল। ১৯৭৯ সালের বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ এবং টেলিফোন বোর্ড অধ্যাদেশটি “বাংলাদেশে টেলিগ্রাফ এবং টেলিফোনের দক্ষ পরিচালনা, পরিচালনা ও বিকাশের উদ্দেশ্যে” সাংবিধানিক সংস্থা গঠন করে। ১৯৯৯ সালের বিটিটিবি অধ্যাদেশ ১৯৯৫ সালে আরও সংশোধন করা হয়েছিল এবং মোট টেলিযোগযোগ পরিচালনার দায়িত্ব ছিল। বেসিক টেলিযোগযোগ পরিষেবাদির একমাত্র প্রদানকারী হিসাবে বিটিটিবি রয়ে গেছে। তারপরে এসেছিল অভিযানের যুগ! টেলিফোনি কেবল ভয়েস কথোপকথনের মাধ্যমের বাধা ভেঙেছে। অনেকগুলি উপাদান প্ল্যাটফর্ম-মোবাইল, পিএসটিএন, ডেটা, ইন্টারনেট, ইমেজিং, বার্তা, মিডিয়া, বিনোদন, ব্যাংকিং, বিজ্ঞাপন ইত্যাদির অংশ পেয়েছে।
বঙ্গবন্ধু-১ বাংলাদেশ এর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ প্রকল্প এর ভর ১,৩০০ কেজি (২,৯০০ পাউন্ড) ও ক্ষমতা ১,৬০০ ওয়াট। এটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় এর অধীন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন কর্তৃক বাস্তবায়িত হয়েছে। যার উৎক্ষেপন খরচ ৩ হাজার ২৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার ১ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা নিজেদের তহবিল থেকে ও বাকি ১ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা বিদেশি সংস্থার কাছ থেকে ঋণ হিসাবে নেওয়া হয়। এক্সিম ব্যাংক যুক্তরাষ্ট্র, এইচএসবিসি ফ্রান্স, জাপান ব্যাংক অব ইন্টারন্যাশনাল, সিডব্লিউজি গালফ ইন্টারন্যাশনাল অব ইউকে ও চায়ন গ্রেটওয়াল ইন্ড্রাস্ট্রি করপোরেশন এই প্রকল্পে ঋণ দিয়েছে। ডিপিপিতে প্রকল্পের মেয়াদ ছিল জুন ২০১৬। এর জন্য কাজ করেছে মহাকাশ গবেষণা এবং দূর অনুধাবন কেন্দ্র ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন।